Ancient Indian History Mehergarh Civilisation and Harappan Civilasation analysis for WBCS,Rail,Bank,SSC and other competitive exams.

  Ancient Indian History Mehergarh Civilisation and Harappan Civilasation analysis for WBCS,Rail,Bank,SSC and other competitive exams.


   


মেহেরগড় সভ্যতা (ভারতের প্রাচীনতম সভ্যতা )

স্থান -------------- বোলান গিরিপথের কাছে ও কোয়েটা শহর থেকে ১৫০কিমি দূরত্বে বালুচিস্তানের কাচ্চি সমভূমিতে।
আবিষ্কার ------------১৯৭৪-১৯৮৬সালে বিশিষ্ট ফরাসি প্রত্নতত্ব বিদ জাঁ ফ্রাঁসোয়া  জারিজ খনন কার্য চালান।

  • সাত টি স্তরের প্রথম তিন টি স্তর হলো নব্য প্রস্তের যুগ। 
  • প্রথম পর্যায়ের সময় কাল ৭০০০-৫০০০ . BC 
  • অধিবাসিরা  ভ্রাম্যমান  পশুপালক থেকে স্থায়ি কৃষিকাজ  করতে শুরু করেছিল। 
  • মাটির তৈরি রোদে শুকানো সমান মাপের ইট দিয়ে বাসস্থান তৈরি করা হত। 
  • অনেক বাড়িতেই শস্যাগার  হিসাবে একটি কক্ষ ব্যবহার  হত। 
  • গৃহ পালিত পশু ছিল -----গরু ,ভেড়া ,ছাগল। 
  • খাদ্য শস্য -------- গম ,যব ও বার্লি। 
  • দুটি বাড়ি বা দু সারি বাড়ির মধ্য বর্তী স্হানটি কে সমাধি ক্ষেত্র হিসাবে ব্যাবহার করা হত। 
  • মৃত দেহ গুলি হাঁটু মুড়ে ও একপাশে কাত করে সমাধিস্থ করা হত। 

          মেহেরগড় সভ্যতার দ্বিতীয় পর্বের সময়কাল  হল ৫০০০-৪০০০ BC .
  • এই পর্বে মেহেরগড়র মানুষ কার্পাসতুলার চাষ শিখে ছিলো। 
  • মৃৎ পাত্রের ব্যাবহার  ব্যাপক  হয়। 
 মেহেরগড় সভ্যতার তৃতীয় পর্বের সময়কাল  হল ৪০০০-৩২০০ BC ।
  • এই পর্বে কৃষিকাজ ব্যাপকতর হয়। 
  • চাকে তৈরি ও পোড়ামাটির মৃৎ পাত্রের ব্যাবহার  ব্যাপক  হয়.
  • ধাতু হিসাবে তামার ব্যবহার ব্যাপকতর হয়। 

হরপ্পা সভ্যতা

  • ১৯২১সালে দয়ারাম সাহানি পাঞ্জাবের মন্টে গোমারি  জেলায় ইরাবতী বা রাভি নদীর তীরে আবিকৃত হয় হরপ্পা সভ্যতা। 
  • ১৯২২সালে বিশিষ্ট বাঙালি প্রত্নতত্ত্ববিদ  রাখালদাস বন্দোপাধ্যায় কর্তৃক সিন্ধু নদের পশ্চিম তীরে সিন্ধুপ্রদেশের লারকানা জেলায় মহেঞ্জোদারো আবিষ্কৃত হয়। 
  • বিশিষ্ট ঐতিহাসিকগন--------স্যার মর্টিমার হুইলার ,পিনট,স্যার জন মার্শাল , রাখালদাস বন্দোপাধ্যায়, দয়ারাম সাহানি  প্রমুখ। 
  • ১৮৭৫  সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম   হরপ্পায় একটি সিলমোহর আবিষ্কার করেছিলেন। 
  •  হরপ্পা সভ্যতর সময়কাল ------৩০০০-১৫০০ BC .
  • এই যুগে মানুষ লোহার ব্যাবহার জানত না। 
  • ব্রোঞ্চ ও তামার ব্যবহার ব্যাপকতর হয়। এই সভ্যতাকে বলা হয় তাম্র প্রস্তর যুগের সভ্যতা । 
   

Post a Comment

0 Comments